ইসলামী শরিয়তের দৃষ্টিতে কদমবুছি (পা চুম্বন) কি?

আল্লাহ তায়ালার মনোনীত একমাত্র ‘দ্বীন’ অর্থাৎ পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থার নাম ইসলাম। মানব চরিত্রের উৎকর্ষ সাধন, ন্যায়নীতি ও সুবিচার ভিত্তিক শান্তি শৃংখলাপূর্ণ গতিশীল সমাজ গঠন ও সংরক্ষণের জন্য জীবনের শুরু থেকে নিয়ে শেষ পর্যন্ত এ ব্যবস্থার আলোকে একজন মুসলমানকে জীবন যাপন করতে হয়, তাই একজন মুসলমানের জন্য ইসলামের কোন বিকল্প নেই, হতেও পারে না। কুরআনে পাকে আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেছেন : ان الدين عند الله الاسلام অর্থ: ইসলামই আল্লাহর একমাত্র মনোনীত ‘দ্বীন’। (৩:১৯) ১।
ইসলামী আর্দশ ও শিষ্টাচারিতা অতি চমৎকার। স্নেহ, ভালবাসা, সম্মান, সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্যপূর্ণ আচরণের যে শিক্ষা ইসলামে দেয়া হয়েছে তা অন্য কোন ধর্মে দেখা যায় না। ইসলাম ছোট-বড় সকলের প্রাপ্য অধিকার দান করেছে। এ প্রসঙ্গে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন: بعثت معلما لاتمم مكارم الاخلاق- অর্থাৎ, আমি উত্তম চরিত্রের পূর্ণতা সাধনের জন্যই প্রেরিত হয়েছি। (মুসনাদে আহমদ/মিশকাত) । ২
বড়দের সম্মান ও ছোটদের স্নেহ সম্পর্কে প্রিয় নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেনঃ
ليس منا من لم يرحم صغيرنا ولم يوقر كبيرنا
অর্থাৎ, যে বড়দের সম্মান করেনা এবং ছোটকে স্নেহ করেনা সে আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত নয়। (আবূ দাউদ শরীফ, মিশকাত শরীফ)। ৩
ছোটদের প্রতি স্নেহ ও বড়দের প্রতি সম্মান প্রদর্শন নবী করী (সা.)-এরই শিক্ষা। বড়দের প্রতি সম্মান প্রদর্শন বিভিন্নভাবে হতে পারে, যেমন- সালাম আদান প্রদান, বিনয়ী ও নিম্ন স্বরে কথা বলা, সম্মানার্থে দাঁড়িয়ে যাওয়া, যাতায়াত ও সাক্ষাতের প্রাক্কালে দস্তবুছি ও কদমবুছি তথা হাত ও পা চুম্বন করা।
কিন্তু বড় দুঃখ ও পরিতাপের ব্যাপার অনেকে এ জায়েয ও সুন্নাতী আমল কদমবুছিকে নাজায়েয মনে করে, এমনকি একে হারাম ও শিরক ইত্যাদি ফতোয়া দিতেও দ্বিধাবোধ করে না। কোরআন-হাদীসে অনুমোদিত এমন একটি সুন্নাতী আমলকে শিরক বলাসহ লাগামহীন বক্তব্য দ্বারা সরলমনা মুসলমানদেরকে বিভ্রান্তিতে ফেলে নিজেরা পথভ্রষ্ট হচ্ছে এবং অন্যদেরকেও পথভ্রষ্ট করছে। এর ফলে মুসলিম সমাজ ক্রমশ হচ্ছে শিষ্টাচার বঞ্চিত।
কদমবুছি একটি সুন্নাতী আমল, যা ইসলাম ধর্মের শুরু থেকে চলে আসা সুন্দরতম আদব কায়দার অন্যতম পন্থা। কদমবুচি (تقبيل الرجل) ইসলামী শরীয়তে কুতটুকু অনুমোদিত নিম্নে এ প্রসঙ্গে বিস্তারিত প্রমাণ দেয়া হল :

১নং হাদীস :
عن الوازع بن عامر (رض) قال: قّدِمْنَ فَقِيْلَ ذَاكَ رسول الله (ص) فَاَخَذْنَا بِيَدِهِ وَ رِجْلَيْهِ نُقَبِّلَهَا (بخاري/الأدب المفرد/باب تقبيل الرجل/٤٤٦)
অর্থ: ওয়াযি’ ইবনে আমের (রা:) বলেন, আমি একদা রাসুল (সা:) এর দরবারে গিয়ে হাজীর হলাম, আমাকে বলা হল ইনিই হলেন আল্লাহর রাসুল। আমরা তখন তাহার হস্তদ্বয় ও পদদ্বয় ধরে চুমু খেলাম। . (ইমাম বুখারি, আল-আদাবুল মুফরাদ, অনুচ্ছেদ ৪৪৬, (তাক্ববিলুর রিজল), কদমবুছি বা পদচুম্বন) (৪)

২ নং হাদিস:
ِعن ذكوان عن صهيب قال رَأيْتُ عَلِيًّا يُقْبَلُ يَدَ اْلعَبَّاسِ وَرِجْلَيْه
অর্থ: হযরত যাকওয়ান রদ্বিয়াল্লাহু আনহু হযরত ছুহাইব রদ্বিয়াল্লাহু আনহ হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, আমি হযরত আলী রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহুকে (স্বীয় চাচা) হযরত আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহ’র হাত ও পা যুগল চুম্বন করতে দেখেছি। (ইমাম বুখারি, আল-আদাবুল মুফরাদ, অনুচ্ছেদ ৯৮৮, (তাক্ববিলুর রিজল), কদমবুচি বা পদচুম্বন। এবং মিশকাত শরিফ।) (৫)
৩নং হাদিস:
عن زارع وكان فى وفد عبد القيس قال لما قدمنا المدينة وجعلنا نتبادر من رواحلنا فنقبل يد رسول الله صلى الله عليه وسلم ورجله
অর্থ: হযরত যারেঈ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহ যিনি আব্দুল কায়েস গোত্রের প্রতিনিধি দলের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন, তিনি বলেন, আমরা যখন মদীনা শরীফে আগমন করলাম তখন আমাদের বাহন হতে তাড়াতাড়ি নেমে পড়লাম এবং রসূলে করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাত ও পা মোবারক চুম্বন করলাম। (আবূ দাউদ, হাদিস নং ৫২২৪, ৩য় খন্ড, ৪ নং অধ্যায় । (৬)

৪নং হাদিস:
عن صفوان بن عسال ان قوما من اليهود قبلوا يد النبى صلى الله عليه وسلم ورجله
অর্থ: হযরত ছাফওয়ান বিন আসসাল রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বর্ণনা করেন, নিশ্চয়ই ইয়াহুদীদের একটি গোত্র হুজুর এ পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’র হাত ও পা মোবারক চুম্বন করেন। (ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৩৭০৫, ৫ম খন্ড, ১৬ নং অধ্যায়, পৃ: ৩২। (৭)

৫নং হাদীস:
হযরত বুরাইদা রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বলেন-
سأل أعربى النبى صلى الله عليه وسلم أية فقال له قل لتلك الشجرة رسول الله صلى الله عليه وسلم يدعوك فقال فمالت الشجرة عن يمينها وشمالها وبين يديها وخلفها فقطعت عروقها ثم جاءت يتخذ الارض تجر عروقها مغبرة حتى وقعت بين يدى رسول الله صلى الله عليه وسلم ثم قال له السلام عليك يا رسول الله قال الاعرابى مرها فلترجع الى منبتها فرجعت فدلت عروقها فاستوت فقال الاعربى ائذن لى اسجد لك قال لو أمرت احدا ان يسجد لاحد لامرت المرأة ان
تسجد لزوجها قال فأذن لى ان اقبل يديك ورجليك فاذن له
অর্থাৎ, একজন বেদুঈন হুজুর এ পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’র কাছে মুজিযা দেখতে চাইল, হুজুর এ পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বেদুঈনকে এরশাদ করলেন ওই বৃক্ষটাকে বলো আল্লাহর রসূল তোমাকে ডাকছেন, সে যখন বললো বৃক্ষ তার ডানে-বামে, সম্মুখে পেছনে ঝুকল তখন ওটার শিকড়গুলো ভেঙ্গে গেল। তারপর তা মাটি খোদাই করে শিকড়গুলো টেনে বালি উড়িয়ে হুজুর এ পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’র সম্মুখে এসে দাড়াল এবং বলল আস্‌সালামু আলায়কা ইয়া রাসূলাল্লাহ! বেদুঈন বললো “আপনি তাকে আদেশ করুন যেন এটা ওখানে (উৎপত্তিস্থল) ফিরে যায়” তাঁর নির্দেশে ওটা ফিরে গেল এবং তার শেকড়গুলোর উপর গিয়ে সোজা হয়ে দাড়ালো। বেদুঈন বললো “আমাকে অনুমতি দিন আমি আপনাকে সিজদা করবো” তিনি এরশাদ করলেন, “যদি কাউকে সাজদাহ করার হুকুম দিতাম তাহলে স্ত্রীকে আদেশ দিতাম সে যেন তার স্বামীকে সাজদাহ করে।” বেদুঈন লোকটি আরজ করলো “হুযুর তাহলে আমাকে আপনার হস্ত ও পদদ্বয় মোবারক চুম্বন করার অনুমতি দিন” তিনি (নবীজী দঃ) তাকে অনুমতি প্রদান করলেন। (শিফা শরিফ) তিরমিযি, কিতাবুল আদাব, হাদিস নং ৩১৫৫, অধ্যায় ১৮। আহমদ ১৮৮১৪. (৮)

৬ নং হাদীস :
روى عن النبى صلى الله عليه وسلم كان يقبل فاطمة ويقول اجد منها ريح الجنة وقبل ابو بكر رأس عائشة وقال النبى صلى الله عليه وسلم من قبل رجل امه فكان قبل عنبة الجنة
অর্থ: হুযূর নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণিত, হযরত ফাতেমা (নবীজীর স্নেহের কন্যা) রাদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহাকে চুমু খেতেন আর তিনি বলতেন আমি ফাতেমা রদ্বিয়াল্লাহু আনহার কাছ থেকে বেহেশতের সুঘ্রান পাচ্ছি। হয়রত আবু বকর রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহু হযরত আয়েশা রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহার মাথা মোবারক এ চুমু খেয়েছেন। আর প্রিয় নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেন- যে ব্যক্তি তার মায়ের পা চুম্বন করবে সে যেন বেহেশতের চৌকট চুমু খেল। (আবু দাউদ মাধ্যমে মাবসুত লিস সারাখছি, খন্ড-১০, পৃষ্ঠা: ১৪৯। (৯)

কদমবুচির শরয়ী অনুমোদনে ফোক্বাহায়ে কেরাম ও মুহাদ্দিসীনে ই’জামদের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য :
(১): রদ্দুল মোহতার গ্রন্থকার বলেন-
قال الامام العينى بعد كلام فعلم اباحة تقبيل اليد والرجل والرأس كما علم من احاديث المتقدمة اباحتها على الجبهة وعلى العينين و على وجه المبرة والكرام
অর্থ: আল্লামা আইনী বলেন দীর্ঘ আলোচনায় প্রমাণিত হলো যে, হাত চুম্বন, কদমবুচি, মাথা বুচি ইত্যাদির বৈধতা প্রমানিত হলো। যেভাবে বর্ণিত হাদীস হতে কপালে, দুই চোখের মাঝে চুমু দেয়ার বৈধতা প্রমাণিত হল, তবে এ সকল ক্ষেত্রে চুম্বন তখন জায়েয যখন সম্মান ও বরকত হাসিল উদ্দেশ্য হয়। (১০)
(২): বুখারী শরীফের ব্যাখ্যাগ্রন্থ ‘ফতহুল বারী’ এর মধ্যে আল্লামা ইবনে হাজর আল আসকালানী (রহ:) বলেন,
والحديث يدل على جواز تقبيل اليد والرجل -وقال الابهرى انما كرهها مالك اذا كانت على التعظيم والتكبر واما اذا كانت على وجه التقرب الى الله تعالى لدينه اولعلمه او لشرافته فان ذالك جائز-
অর্থ: (তিনি বলেন) হাদীস শরীফ দ্বারা হাতবুচি ও কদমবুচির বৈধতা ও অনুমোদন প্রমাণিত তবে ইমাম মালেক ও ইমাম আবহারী রাহমাতুল্লাহি তা’য়ালা আনহুমা এগুলিকে মাকরুহ বলেছেন এই শর্তে যে যদি তা বড়ত্ব/আহমিকা প্রকাশের উদ্দেশ্য হয়। কিন্তু যদি আল্লাহ তা’য়ালার নেকট্যবান বান্দা বা জ্ঞানগত সম্মান ও মর্যাদার কারনে হয় তাহলে উহা নি:সন্দেহে জায়েয এবং উত্তম । (১১)
(৩) বুখারী শরীফে মুকাদ্দামায় আল্লামা আহমদ আলী সাহারানপুরী (রাহ:)বর্ণনা করেন-
قال جاء مسلم بن الحجاج الى البخارى فقبل بين عينيه وقال دعنى اقبل رجليك يا استاذ الاستاذين ويا سيد المحدثين ويا طبيب الحديث فى علله –
অর্থ: একদা হযরত ইমাম মুসলিম রাহমাতুল্লাহি আলাইহি হযরত ইমাম বুখারী রাহমাতুল্লাহি আলাইহির সাক্ষাৎ পানে ধন্য হওয়ার জন্য আগমন করে ইমাম বুখারীর উভয় চোখের মাঝখানে চুম্বন করলেন, অত:পর তিনি ইমাম বুখারীকে সম্বোধন করে বললেন, হে শিক্ষককূল শিরমণি! মূহাদ্দিসগণের সম্রাট ও হাদীসে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামার কারনসমূহ অনুসন্ধানে ডাক্তারের ভূমিকা পালনকারী সম্মানিত ও পবিত্র সত্ত্বা, আমাকে একটু মেহেরবানী করে আপনার পদযুগল চুম্বন করে ধন্য হওয়ার সুযোগ দিন। (মুকাদ্দামাতু সহিহীল বুখারী)। (১২)
(৪). পাক ভারত উপমহাদেশের সর্বজন স্বীকৃত অন্যতম শ্রেষ্ঠ মুহাদ্দিস শায়খ আব্দুল হক মহাদ্দিসে দেহলভীর অভিমতঃ
قال الشيخ عبد الحق المحدث الدهلوى: وفى هذا الحديث دليل على جواز تقبيل الرجل –
অর্থ: হযরত শায়খ এ দেহলভী (রহ:) বিশিষ্ট সাহাবী হযরত জারে (রা:) কর্তৃক বর্ণিত কদমবুচি অনুমোদিত হাদীসের ব্যাখ্যা করতে গিয়ে বলেন, (মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি চিত্তে) বুর্জগানে দ্বীন ও সম্মানিত ব্যক্তিবর্গের পদযুগল চুমু দেয়ার বৈধতা অত্র হাদীস দ্বারা দিবালোকের ন্যায় প্রমাণিত।
বিশুদ্ধ হাদীস শরীফ, সাহাবায়ে কেরামের আমল ও বিশ্ব বরেন্য ওলামায়ে কেরাম-এর অভিমত ও আমল দ্বারা প্রমাণিত হল হাত ও কদমবুছি শুধু জায়েয নয়’ বরং সুন্নাত।
পরিশেষে বলতে হয়, কদমবুছি সার্বজনীনভাবে সবাইকে নয় বরং মুত্তাকি পরহেজগার বুজুর্গ লোকদের বিশেষ করে মা- বাবা, শিক্ষকমন্ডলী, পীর-মাশায়েখ, বুজুর্গানে দ্বীনকে করা বৈধ ও উত্তম একটি সুন্নাতী আমল। এতে শ্রদ্ধা, সম্প্রীতি, স্নেহ, মমতা ও ভালবাসা বৃদ্ধি পায়। তবে এ ক্ষেত্রে জেনে রাখা জরুরী যে, পুরুষ ও মহিলাগণ পরষ্পর যাদের সামনে বের হওয়া জায়েয নয় তাদের দস্তবুছি বা কদমবুছি করাও জায়েয নয়।
আল্লাহ পাক আমাদেরকে তাঁর রাসূলের শেখানো আদর্শ পুরোপুরিভাবে অনুসরণ করার তৌফিক দান করুন, আমীন ।

তথ্যসূত্র :-
১. সূরা আলে ইমরান. ৩:১৯।
২: মুসনাদে আহমদ/মিশকাত
৩: আবূ দাউদ শরীফ, মিশকাত শরীফ পৃ- ৪৩২-৪৩৩।
৪. ইমাম বুখারি, আল-আদাবুল মুফরাদ, অনুচ্ছেদ ৪৪৬, (তাক্ববিলুর রিজল), কদমবুচি বা পদচুম্বন।
৫. ইমাম বুখারি, আল-আদাবুল মুফরাদ, অনুচ্ছেদ ৯৮৮, (তাক্ববিলুর রিজল), কদমবুচি বা পদচুম্বন। এবং মিশকাত।
৬. আবূ দাউদ, হাদিস নং ৫২২৪, ৩য় খন্ড, ৪ নং অধ্যায় ।
৭. ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৩৭০৫, ৫ম খন্ড, ১৬ নং অধ্যায়, পৃ: ৩২।
৮. শিফা শরীফ, দালাইলুন্নুবয়্যাহ আবু না’ঈম, পৃষ্ঠা- ৩৩২। তিরমিযি, কিতাবুল আদাব, হাদিস নং ৩১৫৫, অধ্যায় ১৮। আহমদ ১৮৮১৪.
০৯. আবু দাউদ মাধ্যমে মাবসুত লিস সারাখছি, খন্ড-১০, পৃষ্ঠা: ১৪৯।
১০. রদ্দুল মোহতার, খন্ড-৬, পৃষ্ঠা- ৩৮০।
১১. ফতহুল বারী শরহে বুখারী, খন্ড- ১১তম, পৃ: ৫৭।
১২. মুকাদ্দামাতু সহিহীল বুখারী, পৃষ্ঠা- ৩।

Comments

comments

About

Check Also

বিয়োগের মিছিলে আর এক নাম হযরত মাওলানা মুফতী রফীকুল ইসলাম রহ.

সূচনা০৩ মার্চ ২০২০। মঙ্গলবার। সকাল আনুমানিক সাড়ে ১০ টা। আমি ৮ম শ্রেণির ০৩ জন ছাত্রকে …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *