গোপন জ্ঞানের ভান্ডার হুযাইফা ইবনুল ইয়ামান

‘হুযাইফা তোমাদের নিকট যা বর্ণনা করেন তাকে সত্য বলে গ্রহণ কর।’(তিরমিযি, ৩৮১২)
হযরত হুযাইফা ইবনুল ইয়ামান রাদিয়াল্লাহু আনহু রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের অন্যতম একজন শ্রেষ্ঠ সাহাবী ছিলেন, ডাকনাম ছিলো আবু আবদিল্লাহ। হুযাইফা ইবনুল ইয়ামান রাদিয়াল্লাহু আনহুর সঠিক জন্মের তারিখ জানা যায়নি, তবে ঐতিহাসিকগণের মতে তিনি ষষ্ঠ শতাব্দীতে জন্ম গ্রহণ করেন। মদিনা শরীফে জন্মগ্রহণ করলেও পারিবারিক সম্পর্কে তিনি মূলত মক্কা শরীফের লোক ছিলেন। তার পিতা হাসাল মতান্তরে হুসাইল ইবনে জাবির রাদিয়াল্লাহু আনহু মক্কা শরীফ থেকে মদিনা শরীফে (ইয়াসরিবে) এসে বসবাস শুরু করেছিলেন।
হযরত হুযাইফা ইবনুল ইয়ামান রাদিয়াল্লাহু আনহুর গুণাবলির কারণে তাকে বিভিন্ন উপাধিতে ভুষিত করা হয়েছিল! জ্ঞানের গভীরতার ও বিশ্বস্ততার কারণে তার উপাধি ছিলো ‘সাহিবুস সীর’ অর্থাৎ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সব গোপন তথ্যের অধিকারী। হুযাইফা ইবনুল ইয়ামান রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, ‘অতীতে পৃথিবীতে যা ঘটেছে এবং ভবিষ্যতে ক্বিয়ামত পর্যন্ত যা ঘটবে তা সবই রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বলেছেন।
অন্য বর্ণনা থেকে জানা যায়, তিনি বলেন: আমি বর্তমান সময় হতে কিয়ামত পর্যন্ত সময়ের সকল ফিতনাহ সম্পর্কে জানি। (মুসলিম)।
আল্লাহর রাসূল তাকে মুনাফিকদের তথ্য জানিয়েছিলেন! তাইতো একদিন খলিফা হযরত উমর রাদিয়াল্লাহু আনহু তাকে জিজ্ঞেস করলেন, হুযাইফা, আমি তোমাকে আল্লাহর কসম দিয়ে বলছি, সত্যি করে বল তো আমিও কি তাদের (মুনাফিকদের) একজন? উত্তরে হুযাইফা ইবনুল ইয়ামান রাদিয়াল্লাহু আনহু বললেন নিশ্চয়ই না। আপনার পরে আর কাউকে কখনো আমি এমন সনদ দেব না। (তারিখ ইবনে আসাকির)। হযরত উমর রাদিয়াল্লাহু আনহুর তো অভ্যাস হয়ে গিয়েছিল কোন মুসলমানের ইন্তেকাল হলে এ কথা জিজ্ঞেস করতেন যে, হুযাইফা কি এর জানাযায় অংশগ্রহণ করেছেন? যদি বলা হতো ‘হ্যাঁ’ তাহলে তিনিও পড়তেন। আর যদি বলা হতো ‘না’ তাহলে তাঁর সন্দেহ হতো এবং তিনি তার জানাযা পড়তেন না।
তিনি গাতফান গোত্রের ‘আবস’ শাখার সন্তান তাই তাকে আল-আবসীও বলা হতো। পিতার দিকে তিনি যেমন ছিলেন সম্ভ্রান্ত বংশের লোক ঠিক তেমনি মাতার খান্দানও ছিল সম্ভ্রান্ত। তার মাতার নাম রাবাহ বিনতু কা’ব ইবন আদী ইবন আবদিল আশহাল, তিনি মদীনা শরীফের আনসার গোত্রের আব্দুল আশহাল শাখার কন্যা ছিলেন। ইতিহাসে ইয়ামানী বংশধর নামে খ্যাত হুযাইফা ইবনু ইয়ামানরা ছিলেন পাঁচ ভাই বোন ১. হুযাইফা, ২. সা’দ, ৩. সাফওয়ান, ৪. মুদলিজ, ও ৫. লাইলা।
ইসলাম গ্রহণ : হুব্বে রাসূলে সিক্ত প্রখর দৃষ্টিশক্তির অধিকারী হুযাইফা ইবনু ইয়ামান আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাক্ষাৎ লাভের সৌভাগ্য অর্জনের পূর্বেই ইসলাম গ্রহণ করেন। সহোদরদের মধ্যে তিনি এবং সাফওয়ান রাদিয়াল্লাহু আনহু এই গৌরবের অধিকারী হন। ইসলাম গ্রহণের পর আল্লাহর হাবীবকে দেখার আকাঙ্খা তীব্র থেকে তীব্রতর হতে থাকে, যারা রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাক্ষাৎ লাভ করেছেন তাদেরকে পেলেই তিনি হাত ও কপালে চুমু খেতে খেতে আল্লাহর হাবীবের চেহরায়ে আনোয়ার, পুতপবিত্র গুণাবলি ও বৈশিষ্ট্যের কথা জিজ্ঞেস করতেন। মহব্বতের নাজরানা নিয়ে যখন তিনি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের দরবারে হাজির হলেন, তখন আল্লাহর রাসূল তাকে দেখে আনন্দে আন্দোলিত হয়ে ওঠেন এবং তিনিই একমাত্র সাহাবী যাকে মুহাজির ও আনসার যে কোন একটি বেছে নেওয়ার স্বাধীনতা দান করেন। হুযাইফা ইবনুল ইয়ামান রাদিয়াল্লাহু আনহু নুসরাতকে অর্থাৎ আনসার হওয়াকে বেছে নেন। হুযাইফা রাদিয়াল্লাহু আনহুর বাবা আল-ইয়ামান ও মা রাবাহ ইসলামের প্রথম দিকে মক্কা মোকাররামায় ইসলাম গ্রহণ করেন। ইসলাম গ্রহণের ক্ষেত্রে ইয়ামান রাদিয়াল্লাহু আনহু ছিলেন বনু আবস গোত্রের দশম ব্যক্তি।
ভ্রাতৃ সম্পর্ক : রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মক্কা শরীফ থেকে মদীনা মুনাওয়ারায় আসার পর মুওয়াখাত বা দ্বীনী ভ্রাতৃ-সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার রীতি চালু করেন। আল্লাহর রাসূল হুযাইফা ইবনুল ইয়ামান ও আম্মার বিন ইয়াসার রাদিয়াল্লাহু আনহুমাকে পরস্পরের দ্বীনী ভাই বলে ঘোষণা দেন।
আল্লাহর হাবীবের সাহচর্য : হুযাইফা ইবনুল ইয়ামান রাদিয়াল্লাহু আনহু সবসময় আল্লাহর হাবীবের সোহবাতে দু’চোখের সঙ্গের ন্যায় ছায়ার মতো থাকতেন! তিনি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মুবারক সাহচর্যকে আবশ্যিক করে নিয়েছিলেন।


রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মুবারক সান্নিধ্যে থেকে তিনি দ্বীনের বহু গুরুত্বপূর্ণ ইলম ও হিকমাহ অর্জন করেন। হুযাইফা রাদিয়াল্লাহু আনহুর পুণ্যবতী মা জননী আল্লাহর হাবীবের সোহবাতে থাকার জন্য তাকে উৎসাহিত করতেন। তিনি বদর যুদ্ধ ছাড়া সব যুদ্ধেই অংশগ্রহণ করেছিলেন। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাহচর্যে থেকে শাহাদাতের তামান্না নিয়ে প্রতিটি যুদ্ধেই বীরত্বের সাথে কাফেরদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলেন।
দয়াশীলতা : আল্লাহর রাসূলের সাহাবীরা ছিলেন কাফিরদের প্রতি অত্যন্ত কঠোর, নিজেদের পরস্পরের প্রতি দয়াশীল! (৪৮:২৯)। ওহুদ যুদ্ধে হযরত হুযাইফা ইবনুল ইয়ামান দয়াশীলতার এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন! না চেনার কারণে ওহুদ যুদ্ধে হুযাইফা রাদিয়াল্লাহু আনহুর পিতা আল-ইয়ামান রাদিয়াল্লাহু আনহু মুসলমানদের হাতে শহীদ হন। পিতার শাহাদতের এমন দৃশ্য দেখার পর শুধু একটি কথাই তিনি উচ্চারণ করেছিলেন, ‘আল্লাহ আমাদের সকলকে ক্ষমা করুন। তিনিই সর্বাধিক দয়ালু।’
রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হুযাইফা রাদিয়াল্লাহু আনহুকে তাঁর পিতার ‘দিয়াত’ বা রক্তমূল্য দিতে চাইলে তিনি বললেন, ‘আমার আব্বা তো শাহাদাতেরই প্রত্যাশী ছিলেন, আর তিনি তা লাভ করেছেন। হে আল্লাহ, তুমি সাক্ষী থাক, আমি তাঁর দিয়াত বা রক্তমূল্য আমার মুসলমান ভাইদের জন্য দান করে দিলাম। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার এই আচরনে অত্যন্ত খুশী হয়েছিলেন।’ (সহীহ বুখারী)
বিচক্ষণতা : হযরত হুযাইফা ইবনুল ইয়ামান রাদিয়াল্লাহু আনহু ছিলেন খুবই বিচক্ষণ। খন্দক যুদ্ধে বিচক্ষণতার সাথে এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। আল্লাহর রাসূল বৈরী পরিবেশ ও দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় কুরাইশ বাহিনী নিয়ে দারুণ দুশ্চিন্তায় ছিলেন, তিনি সেই ভয়াল দুর্যোগময় রাতে হুযাইফা রাদিয়াল্লাহু আনহুর শক্তি ও অভিজ্ঞতার সাহায্য চাইলেন! হুযাইফা ইবনুল ইয়ামান প্রবল ঝড়-ঝঞ্ঝা ও ঘোর অন্ধকার উপেক্ষা করে শত্রু দুর্গে প্রবেশ করে মুনাফিক ও কাফিরদের গোপন তথ্য সংগ্রহ করে ফিরে আসলেন! যাত্রার প্রাক্কালে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দু’আ করলেন, ‘হে আল্লাহ! আমার হুযাইফাকে সামনে পিছনে, ডানে বামে, উপর নীচে, সব দিক থেকে তুমি হেফাজত কর।
রাসুলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওফাতের পর তিনি ইরাকে চলে যান এবং সেখানেই বসতি স্থাপন করেন। তারপর বিভিন্ন সময় ক‚ফা, নিস্সীবীন ও মাদায়েনে বসবাস করেন। নিস্সীবীনের ‘আল-জাযীরা’ শহরে একটি বিয়েও করেন। অনেক যুদ্ধে সেনাপতির দায়িত্ব গ্রহণ করে নিহাওয়ান্দ, দাইনাওয়ার, হামজান, মাহ্-রায় প্রভৃতি অঞ্চল জয় করেন এবং গোটা ইরাক ও পারস্যবাসীকে কোরআন শরীফের এক পাঠের ওপর সমবেত করেন।
হুযাইফা ইবনুল ইয়ামান রাদিয়াল্লাহু আনহু ছিলেন শ্রেষ্ঠ আলিম সাহাবীদের একজন। ফিকাহ ও হাদীস ছাড়াও কিয়ামত পর্যন্ত ইসলামে যে সকল আবর্তন-বিবর্তন হবে সে সম্পর্কেও একজন শ্রেষ্ঠ বিশেষজ্ঞ ছিলেন। রাষ্ট্রীয় গুরুদায়িত্ব পালনের পাশাপাশি অতি ব্যস্ততা সত্তে¡ও যখনই সুযোগ পেতেন হাদীস শরীফের দারস দিতে বসে যেতেন। ক‚ফার মসজিদে দারসের হালকা বসতো এবং তিনি সেখানে হাদীস বর্ণনা করতেন। (মুসনাদ)। তিনি সরাসরি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও হযরত ’উমর রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে হাদীস বর্ণনা করেছেন। ‘খুলাসা’ গ্রন্থের লেখক তাঁর বর্ণিত হাদীসের সংখ্যা এক শো’র (১০০) বেশী বলে উল্লেখ করেছেন।
সর্বাবস্থায় সকলকে তিনি আমর বিল মা’রূফ বা সৎ কাজের আদেশ দিতেন। ঝগড়া-বিবাদ, পরনিন্দা, দোষ অন্বেষণ, রক্তপাত ইত্যাদি খারাপ কাজকে খুবই ঘৃণা করতেন। হযরত হুযাইফা খুব কমই রাগান্বিত হতেন। তবে শরী’য়াতের হুকুম যথাযথভাবে পালিত হতে না দেখলে তাঁর রাগের কোন সীমা থাকতো না। শরী’য়াতের বিন্দুমাত্র হেরফের হওয়া সহ্য করতেন না। এমনিভাবে তিনি সুন্নাতের ব্যপারে গাফিলতি ও বিন্দুমাত্র পছন্দ করতেন না।
দুনিয়ার ভোগ-বিলাসের প্রতি ছিলেন তিনি দারুণ উদাসীন। তার অবস্থা এমন ছিল যে, মাদায়েনের ওয়ালী থাকাকালেও তার জীবন যাপন অতি সাধারণ ছিলো। ইন্তেকালের পূর্বে তাঁর মধ্যে এক আশ্চর্য ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়! তিনি খুবই ভীতিগ্রস্ত হয়ে পড়েন এবং কান্নাকাটি করতে থাকেন। লোকেরা কারণ জিজ্ঞেস করলে বলতেন, দুনিয়া ছেড়ে যাওয়ার দুঃখে আমার এ কান্না নয়, প্রত্যেক মানুষকেই মরনের স্বাদ গ্রহণ করতে হবে! মরণ আমার অতি প্রিয়। তবে এ কথা ভেবে কাঁদছি যে, মরণের পর আমার অবস্থা কি হবে এবং আমার পরিণতিই বা কী হবে? তা তো আমার জানা নেই! জীবনের শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগের পূর্বে তিনি বলেন, ‘হে আল্লাহ! তোমার সাক্ষাৎ আমার জন্য কল্যাণময় কর। ওগো মালিক, তুমি তো জান আমি তোমায় কত মহব্বত করি। ইসলামের তৃতীয় খলীফা হযরত উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহুর শাহাদাতের মাত্র চল্লিশ দিন পর হিজরী ৩৬ সন মুতাবিক ৬৫৮ খ্রিস্টাব্দে হুযাইফা ইবনুল ইয়ামান রাদিয়াল্লাহু আনহু ইন্তেকাল করেন।
ইন্তেকালের পূর্ব মুহূর্তে তিনি দোয়া করলেন, ‘হে আল্লাহ! তুমি জান আমি ধনের পরিবর্তে দারিদ্রকে, ইজ্জতের পরিবর্তে জিল্লতীকে এবং জীবনের পরিবর্তে মৃত্যুকে ভালোবাসতাম।
তার শেষ কথাটি ছিল-‘অতি আবেগের সাথে বন্ধু এসেছে, যে অনুশোচনা করবে তার সফলতা নেই।
বাগদাদ থেকে পঞ্চাশ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত সালমান পাক নামক ক্ষুদ্র পল্লীর মাকবারায় দাফন করা হয়। হুযাইফা ইবনুল ইয়ামান রাদিয়াল্লাহু আনহুর দুই স্ত্রী এবং আবু উবাইদাহ, বিলাল, সাফওয়ান ও সা’ঈদ নামে চারজন ছেলে ছিলেন।
ইন্তেকালের সাড়ে তেরোশ বছর পর ১৩৫০/৫১ সালের ২০ জিলহজ্ব (এপ্রিল, ১৯৩২ সাল) সোমবার দুপুরে ইরাকে এক বিস্ময়কর ঘটনা ঘটে। দুজন বিশিষ্ট সাহাবির মাজার খোলা হয় এক স্বপ্নের ইশারায়, সাহাবীদ্বয়ের একজন ছিলেন হুযাইফা ইবনুল ইয়ামান। ২০ জিলহজ কবরদ্বয় খোলার পর দেখা যায়, দুই সাহাবির লাশ অক্ষত অবস্থায় বিদ্যমান। তাদের দেহ-কাফনে কোনো পরিবর্তন ঘটেনি, মনে হচ্ছিল যেন কিছুক্ষণ আগে তাদের দাফন করা হয়েছে। দাফনের এত শতাব্দী পরও তাদের লাশ এভাবে অপরিবর্তনীয় থাকার এই বিস্ময়কর দৃশ্য দেখে তখন ইহুদি-খ্রিস্টানদের বিপুলসংখ্যক লোক ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে। (দৈনিক ইনকিলাব, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬)।

তথ্যসূত্র:
১. সহীহ বুখারি
২. সহীহ মুসলিম
৩. সুনান আত-তিরমিযী
৪. তাহযীবুত তাহযীব, ইবনু হাজার আসক্বালানী ২/১৯৩।
৫. সীরাতু ইবন হিশাম
৬. হায়াতুস সাহাবা
৭. সুওয়ারুন মিন হায়াতিস সাহাবা

লেখকঃ এম এ বাসিত আশরাফ

Comments

comments

About

Check Also

বাবা আমার পথচলার অনুপ্রেরণা

‘বাবা’ শব্দটি শুনলেই কারো কারো মনে ভেসে ওঠে একজন বন্ধুভাবাপন্ন মানুষ। আবার কারো মনে ভেসে …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *