পূর্ব প্রকাশিতের পর

পূর্ব প্রকাশের পর
Wes Johnson: Yes, yes. And Isa Alaihis Salam was most powerful amongst them. Because,
he could quicken the dead body.
=(বড় মজবুত ভংগিতে সে ইতিবাচক মাথা দুলিযে় বলে উঠল-) হ্যাঁ, হ্যাঁ। ঈসা আ. ছিলেন তাদের মধ্যে সবচেযে় শক্তিশালী মোযেযার অধিকারী। কারণ, তিনি মৃতকেও জীবিত করতে পারতেন।
তাকে বললাম যে, মৃতকে জীবিত করা বড় মোযেযা বা বড় নবী হবার প্রমাণ নয়। বরং আমাদের নবী স. এর একজন উম্মত বড় পীর আব্দুল কাদির জিলানী রহ. মৃতকে জিন্দা করে দেখিযে়ছেন।
Myself: Quickening a dead body is not such a matter that except Isa Alaihis Salam none could
do this. Yet Abdul Kader Zilani (R.), a companion of Prophet Muhammad Sallallahu Alaihi wa
Sallam had shown quickening dead body.
Wes Johnson: Is it in the holy Quran?
এটা কুরআনে আছে?
Myself: This incident was occurred after long period of revealing Quran upon our prophet. So,
how is it found in the Quran? It is found in Islamic history.
= এটা কুরআন নাযিল হবার অনেক পরের ঘটনা। ইহা কুরআনে আসবে কি করে? এটা ইতিহাসে আছে।
Wes Johnson: Among all the miracles narrated by the Quran, the miracles of Isa are
the most powerful. He could quicken the dead body.
= কুরআনে বর্ণিত সকল নবীর সকল মোযেযার মধ্যে ঈসা আ. এর মোযেযা সবচেযে় শক্তিশালী। তিনি তো মৃতকে জীবিত করতে পারতেন।
কোরআন থেকে যে নবীর মোযেযাই শোনাই না কেন, সে একই কথা বলছে যে, ঈসা আ. মৃতকে জীবিত করতে পারতেন। যুক্তির আশ্রয় নিযে় এবার বললাম –
Myself: Brother, hear. Quickening a stick is more difficult than quickening a dead body.
Because a dead body had a soul but a stick does not have any soul.
= ভাই শোনুন। লাঠি জীবিত করা, মৃতকে জীবিত করার চেযে় কঠিন। কারণ মৃতের তো একটা প্রাণ ছিল। (যেটি ফিরিযে় আনাই জীবন) কিন্তু লাঠির তো কোন প্রাণই থাকে না। সুতরাং একটি লাঠি দিযে় এত বড় কাজ করা, এটাই ছিল বেশি কঠিন।
Wes Johnson: Then, Isa (pbuh) was a prophet without father. Is there any prophet without father? =
তাহলে ঈসা আ. তো পিতা ছাড়া একজন নবী। পিতা ছাড়া আর কোন নবী আছে কি?
Myself: Of course. You know Hazrat Adam Alaihis Salam. He had neither father nor mother.
অবশ্যই আপনি হযরত আদম আ. এর নাম জানেন। তাঁর না ছিল পিতা, না ছিল মাতা।
Wes Johnson: Then Let me narrate the history of Adam (pbuh).
= আমাকে তাহলে আদম আ. এর ইতিহাস বর্ণনা করতে দিন।
এবার হুজুরকে বললাম- দেখলেন এরা ইসলাম জানতে এসেছে! এখন আমাদেরকে আদম আ. এর কাহিনী শুনাবে। তিনি বললেন ‘বলবে তো তাদের ইঞ্জিলের বিকৃত বর্ণনা। এ শুনে আমাদের লাভ নেই। যেমনে পার কেটে পডে়া। শেষ করো।’
Myself: Brother, the matter is clear to all of us. It needs not to narrate.
= ভাই, কাহিনীটা আমাদের সবার কাছেই স্পষ্ট। এটা বর্ণনার কি আছে? তাকে সুযোগ দিলাম না।
এবার সেও বুঝতে পেরেছে যে, ইসলাম জানতে চাওয়ার ছলনায় তার যে কি উদ্দেশ্য, তা আমরা ধরে ফেলেছি। সে যা শুরু করেছে, তা এক অঘোষিত আন্তর্জাতিক বাহাস। তার সামনে যে বাঙালী একটি লোক বসেছিল। যে বলেছিল
-We going to the mosque.
এখন জানলাম, এ লোকটাই নাকি তার দোভাষী। বাডি় খুলনার খালিশ পুরে। জেনে বড্ড হাসি পেল। এরকম ইংরেজি বলার লোকও আবার দোভাষী হিসেবে বিদেশীর সাথে হাঁটে? ভাগ্যিস, সে আমার কোন কথার অনুবাদ করতে সাহস করেনি।
যাইহোক, বেকায়দায় পড়লাম তখন, যখন সৌজন্য দেখাতে গিযে় বিদেশিকে বললাম-
Myself: So much thanks. Many times you have passed with us. Being Ramadan we could
not manage any Tiffin for you. If you can stay till evening we would manage something for you.
= অনেক ধন্যবাদ। প্রচুর সময় আপনারা আমাদের সাথে ব্যয় করলেন। কিন্তু রমযান মাস হওয়ায় কোন আপ্যায়ন করাতে পারলাম না। যদি বিকেল পর্যন্ত থাকেন, তাহলে কিছু আযে়াজন করতে পারবো।
Wes Johnson: No problem, we can stay. There would be more discussion among us.
= সমস্যা নেই। আমরা থাকতে পারি। তাতে আমাদের মাঝে আরো আলাপ হবে। (কথাটা শুনে আমরা দারুণ বিব্রত হযে় পড়লাম। আমরা চাচ্ছি কেটে পড়তে। কিন্তু সে কিনা থাকতে পারে! তারা মোট আটজন লোক। কেন-ই বা থাকতে চায়। থেকে করবে কি। কে তাদের সময় দেবে। তাই তৎক্ষণাৎ আবার অজুহাত দাঁড় করালাম
Myself: Our leader soon leave for Dhaka. He has a program there. If you want to stay you
can do. Then he goes after managing arrangement for you.
= আমাদের (নেতা) হুজুর অল্পক্ষণ পরেই ঢাকা রওয়ানা হবেন। তার একটি প্রোগ্রাম আছে। যদি আপনারা দরবারে থাকতে চান, তাহলে তিনি আপনাদের ব্যবস্থা করে দিযে় যাবেন।
প্রিয় পাঠক, এখানে বিদায়ী কুশলাদি এবং আরো অনেক কথা ছিল, যা উল্লেখের প্রযে়াজন মনে করছি না বিধায় এডি়যে় গেলাম।
যাই হোক, তাদেরকে বিদাযে়র পরে যখন চৈতা বাজার হযে় বাডি় ফিরছিলাম তখন দেখি অনেকের হাতে একটি ক্যাসেট আর একটি করে ইঞ্জিল কিতাব। ক্যাসেটের মলাটে দাডি় ওয়ালা লোক এবং উপরেই ক্রশের ছবি বিদ্যমান। এর একটি ক্যাসেট অনেক দিন পাঙ্গাশিয়ার মাসূম ভাইযে়র কাছে ছিল। আমাদের কাছে এগুলো বের করেনি। এবার প্রমাণ মিলল যে, এরা মুসলমানদেরকে বিভিন্নভাবে ছলে বলে খৃস্টান বানানোর কাজে নিযে়াজিত। আমি শক্ত নিয়াত করলাম যে, লোকটাকে ছারছীনা শরীফে নিযে় যাব। যোগাযোগ করলে তাতে সে রাজি হল না। পরে হেড মুহাদ্দিস (জনাব হযরত মাওলানা তৈযে়্যবুর রহমান সাহেব) কাঁঠালিয়া হুজুরকে বিস্তারিত জানালাম। বললাম লোকটাকে আপনার সামনে একবার হাজির করি। তিনিই অনুমতি দিলেন। আমিও খুব যোগাযোগ রাখলাম তার সাথে। পরে ২০০৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি তারিখ নিলাম। খুলনা থেকে ডবং ঔড়যহংড়হ বরিশালে আসবে, সেখান থেকে তাকে হুজুরের সামনে হাজির করাবো। তাকে সবই জানালাম। কিন্তু দুঃখের বিষয় সেই তারিখে কাঁঠালিয়ার হুজুরকে ফোন দিলাম। তিনি অতি আক্ষেপের সাথে জানালেন যে, এ দিনই তার এমন এক লোকের অনুষ্ঠানের দাওয়াত পডে় গেল যে, সেখানে না গেলে পারিবারিক ও অন্যান্যভাবে সমস্যা সৃষ্টি হবে। তাই দেখ, তাকে আগে বা পরের দিন আনতে পার কিনা? কিন্তু তাকে দেয়া সময় ও স্থান পরিবর্তন করতে গেলে সে হয়ত বুঝে ফেলবে যে, আমাকে এমন এক লোকের সামনে নেয়া হবে; যেটা পরিকল্পিত। যেখানে আমি হেরে যাব। আর এটা টের পেলে সে ওদিকে যাবেও না। হুজুরের গভীর আগ্রহ ছিল যে, বেটা কি কুরআন বুঝতে চায়? আমার নবীর চাইতে কোন নবীকে শ্রেষ্ঠ প্রমাণ করতে চায়? একটু দেখি। কিন্তু আল্লাহর মঞ্জুরী নাই। তাই হতাশ হলাম আমিও। এই খৃস্টান ধর্মজাজককে লা জওয়াব করে দিবে, এমন আর কোন নির্ভরযোগ্য লোকও তখন পেলাম না। অবশেষে সে সময়মত আসল। আমি তখন গ্রামের মোল্লাবাডি় মসজিদে ইমামতি করছি। তাই তাকে সেই বাড়ীর সামনে গার্লস স্কুল পরিদর্শন করালাম। তখকার প্রধান শিক্ষক জনাব ‘আবদুল কাদির মোল্লা’ তার সাথে অনেক কথা বললেন। গরীর মেযে়দের পোষাক বইপত্র ফ্রি দেয়ার কথা জানালেন। তার মুখে ইংরেজি শুনে খোদ ডবং ঔড়যহংড়হ হা করে তাকিযে় ছিল। এবারে সে কিছু বাংলা বলাও শিখেছে। তাই টানিযে় টানিযে় বলল ‘আপনার ইংরেজি খুব সুন্দর।’ তিনি তাকে একটি অটোগ্রাফও দিযে়ছিলেন। যা প্রধান শিক্ষকের স্কুল খাতায় আজো সংরক্ষিত আছে বলে আশা করি। আর সেই দিনের দৃষ্টি থেকে আজ যা মনে আছে তাতে লিখেছিলেন
-‘Thank you for making me feel so sincerity and joy. You are helping those who cannot help themselves. I pray for you in the name of Isa (pbuh).’
চৈতা হাই স্কুল পরিদর্শনেও প্রধান শিক্ষক জনাব ‘হুমায়ুন কবির চুন্নু মুন্সী’ যথেষ্ঠ আন্তরিকতা দেখালেন। এই দুই মনীষীই আমার অত্যন্ত শ্রদ্ধাভাজন। তারা আমাকে সীমাহীন ¯েœহ করেন। তাদের আগ্রহেই ডবং ঔড়যহংড়হ কে রুমে রুমে ছাত্র ছাত্রীদের সাথে পরিচয় ও ভাব বিনিময় করালাম। বেলা দুইটার দিকে তাকে আমার বাডি়তে নিযে় যাই। দুপুরে মেহমানদারিও করালাম সুন্নাত মেনে। পোলাউ গোশ্ত থেকে বাদ গেল না কিছুই। উদ্দেশ্য হাসিল না হওয়ায় এভাবে দিনটা পার করে তাকে বিদায় দিলাম। আমার ভাগ্নে ‘বশির’ এ কাজে আমাকে বেশ সহযোগিতা করেছিল।
এর পর ২০০৭ সাল। আমি ছারছীনা মাদরাসার শিক্ষক। ছারছীনা শরীফেই আছি। হঠাৎ আমার এক বোনের ফোন পেলাম। শাহিনুর। আমাকে বলল ভাইয়া, রঘুনাথপুর গ্রামের জাহাঙ্গীর নামের এক লোক এখন পল্টু হাওলাদার নাম ধারণ করে খৃস্টান হযে় গেছে। আর দেলোয়ার আপনাকে দোষ দিযে় বলেছে- এই খৃস্টানদের এই এলাকার পথ চিনাইছে (দেখাইছে) নূরুল আমীন। দোষটা না হয় মাথায়ই নিলাম। কি আর করবো। আমরা তো পারতাম ওই ডবং ঔড়যহংড়হ কে-ই মুসলমান বানাতে। অথবা ইসলামের শ্রেষ্ঠত্ব ও নবী মোহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করতে। সেই প্রমাণ নিযে় আমাদেরও তো উচিৎ আমেরিকা গিযে় এভাবে খৃস্টানদের সাথে কিতাব নিযে় বাহাস করতে। কিন্তু আমরা তো কোন দেশে তা পারছি না। কোন মুসলমান বাহাস করে ইহুদী-খৃস্টানকে ঠকালেও আমরা তা সহ্য করতে পারি না। তাকে আমরা ভিন্ন আকিদার ও ভ্রান্ত বলে বক্তব্য দেই। তার বিরুদ্ধে বই লেখে বাজার ভরে ফেলি। ধরে নিলাম সে ভ্রান্ত। যারা হক আকিদায় ও পথে আছি বলে মনে করি, তাদের দু একজন কেন এরকম বিশ্বব্যাপী দাওয়াতী কাজে ছডি়যে় পড়ছি না। আসল কথা হচ্ছে, বলা সহজ কাজ করা তত সহজ নয়। সহজ কেবল অন্যকে গোমরা বলে অভিহিত করা। একে অন্যকে কাফির ফতোয়া দেয়া। আর এই ফাঁকে দ্রুত গতিতে বাড়ছে মিশনারীর সফলতা। যেখানে মাত্র ১০ বছর আগেও ফেনি জেলার মহিপালে খৃস্টানদের সংখ্যা ছিল চার ভাগ, এখন সেখানে প্রায় ২০ ভাগ হযে় গেছে বলে ইত্তেফাক পত্রিকায় পড়লাম। খাগড়াছডি়, পার্বত্যচট্টগ্রাম, বান্দরবন জেলায় মিশনারীরা খুব তৎপর। একই হারে অজ্ঞ মুসলমানরা খৃস্টান হচ্ছে, অভাবীরা ক্ষুধার তাগাদায় খৃস্টান হচ্ছে। যে উপখ্যান নিযে় কবি নজরুল ‘মৃত্যুক্ষুধা’ উপন্যাস রচনা করেছিলেন। ছোটবেলা এই ‘মৃত্যুক্ষুধা’ পডে় ভাবছিলাম, এটা নজরুলের একটি বানানো কাহিনী। মুসলমান কি অভাবে পড়লেই খৃস্টান হয়? এখন দেখছি সারা দুনিয়ায় ‘মৃত্যুক্ষুধা’ উপন্যাসের বাস্তব অভিনয়। ভোলা জেলায় গত ২০১২সালের ১৮ ডিসেম্বর এক মাহফিলে আমন্ত্রিত হযে় গিযে়ছিলাম। সেখানে মজমের হাট সিনিয়র মাদরাসার প্রিন্সিপাল জনাব মাওলানা ছালেহ উদ্দীন সাহেবের কাছেও শুনলাম একই কাহিনী। বিভিন্ন রকমের সাহায্য সহযোগিতা দিযে় মানুষকে খৃস্টান বানানো হচ্ছে। বন্যা ও ঘূর্ণিঝড় কবলিত গরীব মুসলমানরাই তাদের টাগের্টের বেশি শিকার।
হক্কানী দূরদর্শী উলামা ও পীর মাশাযে়খের আশংকা এই যে অচিরেই তারা ওসব এলাকায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করবে। বাংলার মানচিত্রে তখন আসবে শকুনের থাবা। সেদিন স্বাধীনতার মুখরোচক এই ঢুলি ও ধারকদের কাউকে পাওয়া যাবে না। সেদিন তারাই হবে রাজাকারের ভূমিকায় আবির্ভূত। ক্রমশই তার আলামত স্পষ্ট হযে় উঠছে। সীমানা ও সীমান্ত নিযে় কোন দলের মাথা ব্যথা নেই। সীমান্ত হত্যা নিযে় কোন দলের কোন ভূমিকা নেই। সীমানার খুঁটি আর মাটি নিযে় কত আর্টিক্যাল কত দৈনিকের পাতায়! এতে ক্ষমতালোভীদের বিচলিত হবার কিছু নেই। কারণ যতদিন লুটেপুটে খাওয়া যাবে, তারা ততদিনই রাজনীতি করবেন। এক ইঞ্চি মাটি আর ইমানের মায়া কোন কাজে প্রমাণ মিলছে না।
আমরা যদি সম্মিলিতভাবে কাজ না করি কোন রকমের রক্ষে নেই। ইমান ইসলাম আর মুসলমান এ তিনটি শব্দই উচ্ছেদ হযে় যাবে। ‘ওযে়স জনসনগণ’ যে পরিমাণ মুসলমানকে খৃস্টান বানিযে় নিচ্ছে, তার মোকাবেলায় আমরা কোন ‘ওযে়স জনসন’ কে মুসলমান বানাচ্ছি না। নিজের চোখে দেখেছি, এক দরবারে এক হিন্দু লোক ইসলাম কবুল করার জন্যে চট্টগ্রাম হতে এসে বহু কাকুতি মিনতি করেছে। কিন্তু কেউ সেখানে তারে কালিমা পডি়যে় মুসলমান বানিযে় দেয় নি। এই ওজুহাতে যে, কি না কি! কোন উদ্দেশ্যে! কালিমা পড়ানোর ঝুঁকি কে নেবে। সেখানে কালিমা পড়ানো ঝুঁকি বলে বিবেচিত হযে় গেল। লোকটাকে ব্যর্থ হযে় চোখের পানি ফেলে বিদায় নিতে দেখেছি। ধরে নিলাম তার উদ্দেশ্য ভাল ছিল না। কিন্তু যদি ভাল হযে় থাকে, তাহলে কিয়ামতে আল্লাহর সামনে জবাব কি?
তাহলে আমরা কাউকে কালেমা পড়াবোও না, কাউকে মুসলমান বানানোর মত যোগ্য দায়ী হযে় কারো মোকাবেলাও করবো না, শুধু আমার মতে না মিললে অন্য মুসলমানকে কাফের ফতোয়া দিযে় স্টেইজ ও মাঠ গরম করবো, এতে ইসলাম আর ইমান নিযে় কিভাবে বেঁচে থাকবো? ধেযে় আসছে ‘ওযে়স জনসনগণ।’

Comments

comments

About

Check Also

কারবালার শিক্ষা

শাফীর বয়স বারো পেরুলো। ৮ম শ্রেণিতে পড়ে। বাবা ওকে সব সময় আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *