বিজ্ঞানের জনক নবী মোহাম্মদ (সা.)

অন্ধকারাচ্ছন্ন অসভ্য সমাজটাকে সুন্দর সুনিপুণ সমাজে পরিণত করে, পথহারা মানুষকে সঠিক পথ দেখিয়ে, আঁধারের গায়ে আলোর মশাল জ্বালিয়ে, বঞ্চিত মানুষের অধিকার ফিরিয়ে দিয়ে, বিজ্ঞানময় সুস্থ একটি সমাজ উপহার দিলেন কে? কে এই মহামানব? হ্যাঁ তিনি আর কেউ নন! তিনি সেই মহামানব, যিনি বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের মালিকের ভালোবাসার ধন, বিশ্বাসীদের প্রাণের স্পন্দন, যার সাথে কোন তুলনাই হয় না, যাকে আকাশ-বাতাস, চন্দ্র-তারা, পাহাড়-পর্বত, নদ-নদী, বন-বনানী, গাছ-পালা, তরু-লতা সহ আটারো হাজার মাখলুকাতের জন্য রহমত স্বরূপ সৃষ্টি করা হয়েছে।
তিনি সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ রাসূল, বিজ্ঞানের জনক, হযরত মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, যাঁকে ভালোবাসলে বা সন্তুষ্ট করলে আল্লাহকে ভালোবাসা বা সন্তুষ্ট করা হয়। যাকে অসন্তুষ্ট বা কষ্ট দিলে আল্লাহকে কষ্ট দেয়া হয়। যার সুপারিশ ছাড়া কোন উম্মতই জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না, তাই তাঁর ভালোবাসা, সন্তুষ্টি আমাদের প্রত্যেকের জীবনে একমাত্র সাধনা হওয়া উচিত।
আরবের মরু প্রান্তরে, কোরাইশ বংশে মা আমিনার কোল আলোকিত করে এই বিশ্বে ৫৭০ ঈসায়ী সনের ২০এপ্রিল তিনি আবির্ভূত হয়েছিলেন। তিনি ছিলেন সব জ্ঞানের উৎস অর্থাৎ “উম্মি” নবী, ‘উম’ দাতু থেকে নির্গত হলে অর্থ দাঁড়ায় মুল অর্থাৎ তিনি হলেন জ্ঞান বিজ্ঞানের মুল ।
প্রায় দেড় হাজার বছর পূর্বে প্রগাঢ় অন্ধকারে নিমজ্জিত মানব জাতিকে অধঃপতনের অতল গহবর থেকে উদ্ধার করে আলোর পথে, বিজ্ঞানের পথে পরিচালিত করার লক্ষ্যে মহান আল্লাহ তার প্রিয়তম নবীর উপর অবতীর্ণ করেন ইসলামের প্রধান উৎস আল-কুরআন। যাকে তিনি “কোরআনুল হাক্বীম” বিজ্ঞানময় বলে ঘোষণা করেন (ইয়াসীন:২) । সে সময় থেকেই কোরআনের বাণীবাহক নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বিশ্বকে বিজ্ঞান সম্পর্কিত নির্ভুল তথ্য প্রদান করেছেন এবং কোরআনে পাকের মাধ্যমে কিয়ামত পর্যন্ত এর ধারাবাহিকতা চলতে থাকবে। বৈজ্ঞানিকরা তাদের গবেষণার মাধ্যমে যতো কিছুই আবিষ্কার করুক না কেন সেটা ততক্ষণ পর্যন্ত নির্ভুল বা পূর্ণতা লাভ করতে পারবে না যতক্ষণ পর্যন্ত কোরআনে পাক এবং সুন্নতে নববী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ না হবে।
ইসলাম এমন একটি পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা বা complete code of life যা মানব জাতির প্রয়োজনীয় প্রতিটি বিষয়ে সুন্দর সুষ্ঠ ও বিজ্ঞানসম্মত সমাধান দিয়ে আসছে এবং কিয়ামত পর্যন্ত দিতে থাকবে। জ্ঞান-বিজ্ঞানের উৎকর্ষ সাধনে ইসলামের অবদান অসামান্য। আধুনিক বিজ্ঞানের নবজাগরণ সৃষ্টিতে ইসলামের ভূমিকা অনস্বীকার্য। ইসলামের সাথে বিজ্ঞানের কোনই বিরোধ নেই বরং সামঞ্জস্য আছে। বিজ্ঞানের পুর্ণতা তখনই লাভ করে যখন কোরআন ও সুন্নতে নববীর সাথে এর সাদৃশতা পাওয়া যায়, কিন্তু তথাকথিত কিছু গবেষক এই অবদানকে খুবই খাটো করে দেখার চেষ্টা করছেন। এটা বড়ই পরিতাপের বিষয়। ইসলাম সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা না থাকার কারণেই এমনটি হচ্ছে। মহাবিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ মানব, সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী, নবী মুহাম্মাদুর রাসুলাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বৈজ্ঞানিকদের গবেষণার জন্য অনেক উপাত্ত রেখে গেছেন, যা বিজ্ঞানীরা স্বীকার করতে বাধ্য ।
বিংশ শতাব্দীর একজন শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী ডক্টর মরিস বুকাইলি (১৯২০-৯৮) সে কথা অকপটে স্বীকার করেছেন। পেশায় চিকিৎসা বিজ্ঞানী, French Society of Egyptology এর একজন সদস্য এবং গবেষক ডক্টর মরিস বুকাইলি ফিরাউনের ডুবে যাওয়া ও তার লাশ সংরক্ষণের ব্যাপারে গবেষণা করতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছিলেন। একদিন জানতে পারেন কোরআনে পাকে এর বিশদ আলোচনা এসেছে। এই ঘটনা শুনে ডক্টর মরিস বিস্মিত হয়ে প্রশ্ন করতে লাগলেন, এটা কিভাবে সম্ভব? এই মমি (সংরক্ষিত লাশ) পাওয়া গিয়েছে মোটে ১৮৮১ সালে, আর কুরআনে পাকের মাধ্যমে মুহাম্মাদুর রাসুলাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ১৪০০ বছর আগেই এটা সম্পর্কে জানতেন? ডক্টর মরিস কিছুদিন পর একজন মুসলিম বিশেষজ্ঞের শরণাপন্ন হয়ে পবিত্র কুরআনের সেই (সুরা ইউনুস: ৯২) আয়াতটা তাঁকে শুনাতে বললেন। মুসলিম বিশেষজ্ঞ তাকে যখন আয়াতে কারিমাটি শুনালেন তখন তিনি এই আয়াতের দ্বারা খুবই প্রভাবিত ও অভিভূত হয়ে ইসলাম গ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়ে উচ্চকন্ঠে ঘোষণা করলেন যে, আমি ইসলামে প্রবেশ করেছি এবং আমি এই কুরআনে বিশ্বাসী। (সুবহানাল্লাহ) ইসলাম গ্রহণের পর ১৯৭৬ সালে ‘বাইবেল, কুরআন এবং বিজ্ঞান’ নামে একটি বই লেখেন যা পশ্চিমা বিজ্ঞানীদের টনক নাড়িয়ে দেয়। এই বইয়ের মাধ্যমে তিনি প্রমাণ করেন যে, মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামই হলেন বিজ্ঞানের জনক।
শুধু তাই নয়, আধুনিক বিজ্ঞানের সম্প্রতি কিছু গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কারের দিকে তাকালে আমরা আরোও অসংখ্য প্রমাণ দেখতে পাই। যেমন:

মহাকাশবিজ্ঞান: (space science)
(সূরা আল আম্বিয়া, ২১:৩০)। এই আয়াতে কারিমাটি বিশ্বের উৎপত্তির সাধারণ তত্ত্ব বর্ণনা করছে, যে সত্য আজ থেকে চল্লিশ বছর আগেও নিউক্লিয়ার পদার্থবিদ্যার সূচনার আগে আবিষ্কৃত হয়নি । এছাড়া কোরআন পাকের আরোও অসংখ্য আয়াতে কারিমায় মহাকাশ বিজ্ঞানের কথা বলা হয়েছে যেমন : সূরা আল ফুসসিলাত, ৪১:১১, সূরা আয্ যারিয়াত, ৫১:৪৭, সূরা আল লুকমান, ৩১:২৯, সূরা আয্ যুমার, ৩৯:৫, সূরা ইউনুস, ১০:৫ ইত্যাদি। পৃথিবীর বিজ্ঞানীরা অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে দেখছে যে আধুনিক বিজ্ঞানের এইসব আবিষ্কার এক এক করে নবী (সাঃ) এর উপর নাযিলকৃত কোরআনে পাকের তথ্যের সাথে আশ্চর্যজনক ভাবে মিলে যাচ্ছে এবং পরিপূর্ণতা লাভ করছে। (সুবহানাল্লাহ)।

Islam and science
ভ্রুণতত্ত্ব (Embryology)
মাত্র কয়েক দশক পূর্বেও শক্তিশালী মাইক্রোস্কোপ আবিষ্কারের আগে Embryology (ভ্রুণতত্ত্ব) মানবীয় বিকাশের ধাপগুলি সম্পর্কে বিজ্ঞানীদের কিছুই জানা ছিলনা। উনিশ শতকের শেষ দিকে বর্ণমালার প্রতীকের উপর ভিত্তি করে মানব ভ্রূণের বিকাশের বিভিন্ন ধাপ চিহ্নিত করা হয় এবং বিশ শতকে সংখ্যার সাহায্যে এর ২৩টি ধাপ বর্ণনা করা হয়। কিন্তু সূরা আল মু’মিনুন, ২৩: ১২-১৬ আয়াতে কারিমাগুলোতে আল্লাহ প্রদত্ত জ্ঞানের মাধ্যমে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর বিশুদ্ধ ও পরিপূর্ণ বর্ণনা দিয়েছেন। শীর্ষস্থানীয় ভ্রূণতত্ত্ববিদগণের অন্যতম কানাডার টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের এনাটমি বিভাগের প্রফেসর ও চেয়ারম্যান কিথ লিওন মুরি (Keith Leon Moore 1925) ১৯৮০ সালে তার এক বক্তব্যে বলেন,
‘এটা আমার কাছে পরিষ্কার যে এসব বক্তব্য নিশ্চয়ই আল্লাহর কাছ থেকে মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে এসেছে, কারণ এই জ্ঞানের প্রায় সবটুকুই অবিষ্কৃত হয়েছে এর বহু শতক পরে। এটা আমার কাছে প্রমাণ করছে যে, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিশ্চয়ই পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী এবং আল্লাহর রাসূল!’

ভূতত্ত্ব (Geology)
আমেরিকার বিজ্ঞান একাডেমীর প্রেসিডেন্ট ডক্টর ফ্রাঙ্ক প্রেস তার ‘ঊধৎঃয’ নামক বইটিতে সম্প্রতি আবিষ্কৃত ভূতত্ত্ব সম্পর্কে ব্যাখ্যা করেছেন যে পাহাড়-পর্বত হচ্ছে পেরেকাকৃতি বিশিষ্ট এবং এগুলো অবিভক্ত বস্তুর এক ক্ষুদ্র অংশ মাত্র, যার মূল মাটির গভীরে প্রোথিত। তার মতে, ভূ-পৃষ্ঠের আবরণকে স্থিতিশীল রাখতে পাহাড়-পর্বতগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অথচ দেড় হাজার বছর পূর্বে ভূতত্ত্ব সম্পর্কে ওহীর মাধ্যমে নিম্নে বর্ণিত আয়াত সমুহে আল্লাহ তার প্রিয় নবীকে জানিয়েছিলেন। সুরা আন নাহল ১৬:২৫, সুরা আল আম্বিয়া ২১:৩১, সূরা আল লুকমান ৩১:১০, সূরা আন নাবা’, ৭৮:৬-৭, আন না’যিয়াহ ৭৯:৩২, আল গা’সিয়াহ ৮৮:১৯।

পরমাণু বিজ্ঞান (Nuclear Science)
গ্রীক দার্শনিক Democritus ডেমোক্রিটাস (460 BC 370 BC) এই তত্ত্বের উদ্ভাবক হলেও আধুনিক বিজ্ঞান অতি সম্প্রতি পরমাণু বিজ্ঞান সম্পর্কে গবেষণা করে ‘এটম’ আবিষ্কার করেছে। Nuclear Scientist (পরমাণু বিজ্ঞানীরা) মাত্র ১৯৫০ সালে ‘Nuclear Submarines’ (নিউক্লিয়ার সাবমেরিন) আবিষ্কার করেছে। অথচ ‘এটম অঃড়স’ সম্পর্কে ‘সূরা সাবা, ৩৪:৩’ এবং নিউক্লিয়ার সাবমেরিন সম্পর্কে সুরা নুর ২৪:৪০ নাম্বার আয়াতদ্বয়ে আল্লাহ তার প্রিয় নবীকে অনেক আগেই জানিয়েছিলেন।

পর্দা বা হিজাবই হল ক্যান্সার প্রতিরোধক:
বর্তমান সময়ে একটি বহুল আলোচিত বিষয় হল মহিলাদের পর্দা বা হিজাব! মানুষের Skin Cancer সম্পর্কে গবেষণা করে বিজ্ঞানীরা প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছেন যে, দিন দিন পৃথিবীতে কার্বনডাইঅক্সাইড কর্মাগত বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে সূর্যের অতি বেগুনী রশ্মি মানুষের ত্বকের ক্যান্সার সৃষ্টি করছে। সূর্যের এই অতি বেগুনী রশ্মি থেকে নিরাপদ থাকতে হলে অবশ্যই পরিপূর্ণভাবে কাপড় পরিধান করতে হবে। কিন্তু কি আশ্চর্য! আল্লাহ তাঁর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মাধ্যমে পর্দা প্রথাকে ফরদ্ব করে মহিলাদেরকে Skin Cancer এর মত মরণব্যাধি থেকে মুক্তির পথ দেখিয়ে দিয়েছেন।

সুন্নতে নববী (সাঃ) ও আধুনিক বিজ্ঞান:
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কথা-কাজ, আচার-আচরণ, ইশারা-ইঙ্গিত, উঠা-বসা, চলাফেরা, দৈনন্দিন আমল তথা সব কর্মকাণ্ডই বিজ্ঞানসম্মত । ইসলামকে পূর্ণাঙ্গরূপে জানতে ও মানতে হলে সুন্নতে নববীর জ্ঞান এবং এর ওপর পরিপূর্ণ আমল অতীব জরুরী। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে এমন কোনো সুন্নত বর্ণিত নাই যা বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে ক্ষতিকর । প্রায় দেড় হাজার বছর আগে বর্ণিত সুন্নতকে বর্তমান বিজ্ঞান শুধু সমর্থনই করেনি বরং মানুষের সমৃদ্ধিময় জীবনযাপনের জন্য তা পালনের জোরালো তাগিদ পর্যন্ত দিয়েছে।

উপসংহার:
বিজ্ঞানের জনক নবী মোহাম্মদ (সাঃ) এর মত এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রবন্ধের প্রষ্ফুটন এই স্বল্প পরিসরে করা সম্ভব নয়! কারণ পৃথিবীর এই সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব সম্পর্কে গবেষণা করতে গিয়ে কেবল মুসলমানরা নয় বরং অমুসলিমরাও বিস্ময় প্রকাশ করেছেন। বর্তমান শতাব্দীতে আধুনিক বিজ্ঞানের জনকরা বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়ে যথা Anatomy (দেহ বিজ্ঞান), Chemistry (রসায়ন), Astronomy (জ্যোতির্বিজ্ঞান), Geology (ভূতত্ত্ব), hydrology (জলানুসন্ধান বিজ্ঞান), Biology (জীব বিজ্ঞান), physics (পদার্থবিদ্যা), Cosmology (সৃষ্টিতত্ত্ব) ইত্যাদি সম্পর্কে কেবল অনুসন্ধান পেতে শুরু করেছেন। কিন্তু প্রায় দেড় হাজার বছর আগের সুন্নতে নববী (সাঃ) এবং কোরআনে পাকের মর্ম বুঝার চেষ্টা করলে দেখা যাবে নবী মোহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামই ছিলেন বিজ্ঞানের জনক ।
তথ্য সুত্র:
১: বৈজ্ঞানিক মুহাম্মদ (সাঃ), লিখক- মুহাম্মদ নুরল ইসলাম; ২: The Bible, the Quran, and Science by Dr. Maurice Bucaille.
৩: The science and sunnah Vl-2 by Muhammad Abd Al-Mannan; ৪: The Scientific Miracles of the Qur’an by Harun Yahya; ৫: সুন্নতে রাসুল (সাঃ) ও আধুনিক বিজ্ঞান, লিখক- হাকিম মুহাম্মদ তারেক মাহমুদ চুগতাই।

Comments

comments

About

Check Also

আল-কুরআনের আলোকে একনজরে মহানবি স.-এর পরিচয় ও অধিকার

মহানবি স.-এর গুরুত্বপূর্ণ পরিচয়-০১আল-কুরআন অনুসারে তিনি ছিলেন একাধারেÑ১. নবি২. রাসুল৩. উম্মি বা অক্ষরজ্ঞান অর্জন না …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *