হাসির ঝুলি

আরিফ, নাফিস ও সুমন তিন বন্ধু গল্প করছে-
আরিফ : আমার নানার বিশাল একটি গোয়াল ঘর আছে। যার দুটি দরজা আছে, একটি দিযে় প্রবেশের সময় গরু গাভীন হয়, অপরটি দিযে় বের হবার সময় বাছুর প্রসব করে।
সুমন : বাপরে! এতো বড় গোয়াল ঘর।
নাফিস : আমার দাদার একটি বিরাট মই আছে, যেটি দিযে় চাঁদের দেশে যাওয়া যায়।
সুমন : এতো বড় মইটা রাখে কোথায় তোর দাদা?
নাফিস : কেন! আরিফের নানার গোয়াল ঘরে।

মশা গভীর রাতে এসে ঘুমন্ত ব্যক্তিকে বলল, এই যে ভাই মশারিটা একটু ফাঁকা করুন তো, আমি একটু রক্ত খেতে এসেছি।
ঘুমন্ত ব্যক্তি জেগে উঠে মশাকে বলল, আপনার গ্র“প কী?
মশা : কেন, আমার রক্তের গ্র“প ড় নেগেটিভ।
ঘুমন্ত ব্যক্তি : আমার রক্তের গ্র“প তো এ নেগেটিভ, এজন্য দিতে পারলাম না। যেহেতু এসেছেন ভালই হলো- আপনি তো আমার দাদুর কাছে রক্ত খেতে আসেন।
মশা : হ্যাঁ, তোমার দাদুরটা আর আমারটা পুরোপুরি মিলে যায়। তোমার দাদু কী বাডি়তে আছে?
ঘুমন্ত ব্যক্তি : দাদু তো বাডি়তে নেই। রক্তের অভাবে হাসপাতালে আছে। এখন একটু রক্ত দিতে হবে তোমাকে। তোমারটা যেহেতু মিলে।
মশা : (মনে মনে বলে) আসলাম নিতে, এখন দেখি হবে দিতে।

দুই ব্যক্তির মধ্যে কথা হচ্ছে-
১ম ব্যক্তি : কি ভাই, একবার সিঁডি় দিযে় উঠেছেন আবার নামছেন, আবার উঠছেন, ব্যাপারটা কী?
২য় ব্যক্তি : কিছু না, ঔষধ খাবার সময় শিশিটা ঝাকাতে ভুলে গেছি, তাই নিজেকে ঝাকিযে় নিচ্ছি আর কি।

মুসাফির : ভাই ! আপনাদের এলাকার লোকেরা ‘স’ এর স্থানে ‘হ’ আর স্থানে ‘স’ দিযে় কথা বলে কেন?
গ্রাম্য শিক্ষিত : আরে ভাই! ওসব হাধারণ লোকেরাই বলে থাকে।
মুসাফির : আপনিও তো তেমনই বললেন।
গ্রাম্য শিক্ষিত : সঠাৎ করে হযে় গেছে।

মামা- ভাগ্নের মধ্যে কথা হচ্ছে-
মামা : তোমার রেজাল্টের খবর কী ভাগ্নে?
ভাগ্নে : মামা আমি বি এ পাশ করেছি।
মামা : (একটু অবাক হযে়) আরে তুমি দিলে দাখিল পরীক্ষা আর বলছ বিএ পাশ করেছ।
ভাগ্নে : আরে মামা, আমি ই গ্রেডে দাখিল পাশ করেছি বুঝলে।

Comments

comments

About

Check Also

হাসতে পারো কত

এক. মা- ছেলেকে ডাক দিয়ে বললো- মা : এই আবুল ডিম খাই্বি না। ছেলে : …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *